Open letter regarding for the ministry, the topic is about the extortion of traffic police.
একটা বিষয় নিয়ে বেশ কিছুদিন মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে, আর তা হলো পুলিশের চাঁদাবাজি। পুলিশের চাঁদাবাজি অনেক রকম কিন্তু এখন কিছু সৎ সাহসী পুলিশ, পুলিশের চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে সোচ্চার , পুলিশ চায় তারা চাঁদাবাজি না করুক , তাদের সন্মান আরো উঁচুতে উঠুক।
যেসব পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্য সব ধরণের দুর্নীতি এর বিরুদ্ধে সোচ্চার হচ্ছেন, আমরা তাদের হাজার সেলুট জানাই , শুধু সেলুট দেওয়াই নয় ,সরকারের পাশাপাশি সবরকম সহযোগিতা দিয়ে আমরাও পুলিশের পাশে থাকতে চাই।
যাইহোক পুলিশের চাঁদাবাজির মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, গাড়ি বা ট্রান্সপোর্ট থেকে চাঁদাবাজি , এরমধ্যে একটা হচ্ছে , পণ্য পরিবহনের ট্রাক, পিকআপ ও কভার ভ্যান এর চাঁদাবাজি এর পাশাপাশিদেখবেন রাস্তাঘাটে বিভিন্ন প্রাইভেট গাড়ি দাঁড় করিয়ে হয়রানি ও চাঁদাবাজি করা , কেন দাঁড় করানো ? গাড়ির কাগজ পত্র ঠিকাছে তাহলে আবার কি, গাড়িটা ভাড়ায় চালানোর জন্য অনুমোদিত নয় কিন্তু আপনি ভাড়ায় যাচ্ছেন। একটা মামলা নিয়ে যান, ঠিকাছে দেন, মামলা কিন্তু ১৫০০ টাকার এরপর মামলা উঠাতে ইউক্যাশ করো, কাগজ আনতে ট্রাফিক অফিসে যাও, অনেক জক্কি ঝামেলা, তার থেকে নগদ ১৫০০ দিয়ে যান , স্যার ১০০০ টাকা নগদ দিয়ে যাচ্ছি,গাড়ির কাগজের ভিতর ৫০০ থেকে ১০০০ দিলে, ওই দিন গাড়ির মামলা থেকে রক্ষা।
এটা থেকে মুক্তির জন্য সরকার, বিএরটিএ ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয় এগিয়ে এলেই ট্রাফিক পুলিশের গোপন চাঁদাবাজি বা ঘুষ বন্ধ করা সম্ভব, আর তা হচ্ছে রেজিস্ট্রেশন কাগজে একটি অপশন আছে, ভাড়ায় চালিত, হ্যাঁ বা না। বেশিরভাগ না থাকে, হ্যাঁ না থাকার কারণ, হ্যা হলে গাড়ির ছাদ বা বর্ণাট এর উপর হলুদ বা সবুজ বা কালো রং হতে হবে। আর বাৎসরিক ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা চার্জ বেশি আছেই।
ট্রাফিকের পুলিশের চাঁদাবাজি গাড়ির থেকে বন্ধ করা সম্ভব , এই রং যদি চেঞ্জ না করা হয়, ভাড়ায় চালিত এর জন্য বাৎসরিক চার্জ কমিয়ে ১২ থেকে ২৪ হাজার এর মধ্যে রাখা হয়। তাহলে সরকারি কোষাগারে যেমন ফি বাড়বে ও সাথে সাথে ট্রাফিক পুলিশের চাঁদাবাজি কমবে।
যোগাযোগ মন্ত্রণালয়, অর্থ মন্ত্রণালয়, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় , বিআরটিএ সহ সংস্লিষ্ট কতৃপক্ষের প্রতি অনুরোধ,
বিষয়টি বিবেচনা করে যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন।

একটা বিষয় নিয়ে বেশ কিছুদিন মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে, আর তা হলো পুলিশের চাঁদাবাজি। পুলিশের চাঁদাবাজি অনেক রকম কিন্তু এখন কিছু সৎ সাহসী পুলিশ, পুলিশের চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে সোচ্চার , পুলিশ চায় তারা চাঁদাবাজি না করুক , তাদের সন্মান আরো উঁচুতে উঠুক।
যেসব পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্য সব ধরণের দুর্নীতি এর বিরুদ্ধে সোচ্চার হচ্ছেন, আমরা তাদের হাজার সেলুট জানাই , শুধু সেলুট দেওয়াই নয় ,সরকারের পাশাপাশি সবরকম সহযোগিতা দিয়ে আমরাও পুলিশের পাশে থাকতে চাই।
যাইহোক পুলিশের চাঁদাবাজির মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, গাড়ি বা ট্রান্সপোর্ট থেকে চাঁদাবাজি , এরমধ্যে একটা হচ্ছে , পণ্য পরিবহনের ট্রাক, পিকআপ ও কভার ভ্যান এর চাঁদাবাজি এর পাশাপাশিদেখবেন রাস্তাঘাটে বিভিন্ন প্রাইভেট গাড়ি দাঁড় করিয়ে হয়রানি ও চাঁদাবাজি করা , কেন দাঁড় করানো ? গাড়ির কাগজ পত্র ঠিকাছে তাহলে আবার কি, গাড়িটা ভাড়ায় চালানোর জন্য অনুমোদিত নয় কিন্তু আপনি ভাড়ায় যাচ্ছেন। একটা মামলা নিয়ে যান, ঠিকাছে দেন, মামলা কিন্তু ১৫০০ টাকার এরপর মামলা উঠাতে ইউক্যাশ করো, কাগজ আনতে ট্রাফিক অফিসে যাও, অনেক জক্কি ঝামেলা, তার থেকে নগদ ১৫০০ দিয়ে যান , স্যার ১০০০ টাকা নগদ দিয়ে যাচ্ছি,গাড়ির কাগজের ভিতর ৫০০ থেকে ১০০০ দিলে, ওই দিন গাড়ির মামলা থেকে রক্ষা।
এটা থেকে মুক্তির জন্য সরকার, বিএরটিএ ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয় এগিয়ে এলেই ট্রাফিক পুলিশের গোপন চাঁদাবাজি বা ঘুষ বন্ধ করা সম্ভব, আর তা হচ্ছে রেজিস্ট্রেশন কাগজে একটি অপশন আছে, ভাড়ায় চালিত, হ্যাঁ বা না। বেশিরভাগ না থাকে, হ্যাঁ না থাকার কারণ, হ্যা হলে গাড়ির ছাদ বা বর্ণাট এর উপর হলুদ বা সবুজ বা কালো রং হতে হবে। আর বাৎসরিক ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা চার্জ বেশি আছেই।
ট্রাফিকের পুলিশের চাঁদাবাজি গাড়ির থেকে বন্ধ করা সম্ভব , এই রং যদি চেঞ্জ না করা হয়, ভাড়ায় চালিত এর জন্য বাৎসরিক চার্জ কমিয়ে ১২ থেকে ২৪ হাজার এর মধ্যে রাখা হয়। তাহলে সরকারি কোষাগারে যেমন ফি বাড়বে ও সাথে সাথে ট্রাফিক পুলিশের চাঁদাবাজি কমবে।
যোগাযোগ মন্ত্রণালয়, অর্থ মন্ত্রণালয়, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় , বিআরটিএ সহ সংস্লিষ্ট কতৃপক্ষের প্রতি অনুরোধ,
বিষয়টি বিবেচনা করে যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন।
No comments:
Post a Comment
Thanks for your comment and opinion
Michael Shikder
Cell: 01611-511616, 01911-511616
Coordinator
Seven Rent-A-Car
House#61, Road#18, Sector#11, Uttara, Dhaka-1230, Bangladesh
http://rentacarsbd.com